শুটিংয়ের প্রয়োজনে কোথায় না ছোটেন তারকারা! দেশের সীমানা পেরিয়ে প্রায়ই
তাদেরকে উড়াল দিতে হয় বিভিন্ন দেশে। কিন্তু এবার তারিক আনাম খান, তিশা এবং
লুৎফর রহমান জর্জ ছুটে গেলেন গহীন সমুদ্রে। টানা ছয় দিন সেখানেই আবহাওয়া
অফিসের সতর্ক সংকেত উপেক্ষা করে কাজ করলেন তারা।
তিনজন অভিনয় করলেন ‘ছিন্ন’ টেলিছবিতে। ওয়াহিদ আনামের রচনা এবং পরিচালনায় টেলিছবিটির দৃশ্যধারণ হয়েছে কুয়াকাটা থেকে বিশ কিলোমিটার দূরে ফাতরার চর সংলগ্ন এলাকায়।
টেলিছবিটির কাজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ওয়াহিদ আনাম বাংলানিউজকে বলেন, ‘একদিকে বনের ভয়াবহতা অন্যদিকে সমুদ্রের প্রবল ঢেউ- সবমিলিয়ে রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। একবার আবহাওয়া অফিস থেকে চার নম্বর সতর্ক সঙ্কেত দেওয়া হলো। সে অবস্থার ভেতরেই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করেছি আমরা। আমাদের ইউনিটে মোট চল্লিশ জন লোক কাজ করেছে। তিন-চারটা ট্রলার সব সময়ই আশেপাশে থাকতো।’
তিনজন অভিনয় করলেন ‘ছিন্ন’ টেলিছবিতে। ওয়াহিদ আনামের রচনা এবং পরিচালনায় টেলিছবিটির দৃশ্যধারণ হয়েছে কুয়াকাটা থেকে বিশ কিলোমিটার দূরে ফাতরার চর সংলগ্ন এলাকায়।
টেলিছবিটির কাজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ওয়াহিদ আনাম বাংলানিউজকে বলেন, ‘একদিকে বনের ভয়াবহতা অন্যদিকে সমুদ্রের প্রবল ঢেউ- সবমিলিয়ে রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। একবার আবহাওয়া অফিস থেকে চার নম্বর সতর্ক সঙ্কেত দেওয়া হলো। সে অবস্থার ভেতরেই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করেছি আমরা। আমাদের ইউনিটে মোট চল্লিশ জন লোক কাজ করেছে। তিন-চারটা ট্রলার সব সময়ই আশেপাশে থাকতো।’
‘ছিন্ন’ টেলিছবির গল্পে দেখা যাবে, তারিক আনাম খান এবং লুৎফর রহমান জর্জ
দু’জনেই অভাবী মানুষ। একবার তারা দূরের এক এলাকায় কিছু বাঁশ পৌঁছে দেয়ার
কাজ পান। কিন্তু যে পথ দিয়ে যেতে হবে, সেটা অনেক বিপদসঙ্কুল। তারা গভীর বন
এবং সমুদ্রের ভেতর দিয়ে বাঁশ নিয়ে যেতে থাকেন। পথিমধ্যে বনের একপাশে অজ্ঞান
অবস্থায় তিশাকে আবিস্কার করেন তারা। এ নিয়েই এগিয়ে যায় টেলিছবির গল্প।
এতে আরো অভিনয় করেছেন এফএস নাঈম। টেলিছবি ‘ছিন্ন’ আগামী রোজার ঈদে এনটিভিতে প্রচার হবে।
এতে আরো অভিনয় করেছেন এফএস নাঈম। টেলিছবি ‘ছিন্ন’ আগামী রোজার ঈদে এনটিভিতে প্রচার হবে।